তারেক রহমানকে কেউ মাইনাস করতে পারবে না : প্রিন্স

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেছেন, শোচনীয় পরিণতির ভয়ে ভীত সরকার ভয় দেখিয়ে আন্দোলন দমন করতে চায়। রাষ্ট্রীয় ও দলীয় সন্ত্রাস চালিয়ে জনপদ রক্তাক্ত করছে। একের পর এক লাশ ফেলে বিভীষিকাময় পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে দলীয় ক্যাডার ঢুকিয়ে আওয়ামী লীগ দুঃশাসন দীর্ঘায়িত করতে গুম, খুন, অত্যাচার, নির্যাতন করছে।

যারা কথায় কথায় গুলি করে মৃত্যুর উপত্যকা সৃষ্টি করছে তাদের বিচার হবেই হবে।

তিনি আজ সকালে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ১৫ তম কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে আলোচনাসভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

হালুয়াঘাট পৌর শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে দলীয় কার্যালয়ে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আসলাম মিয়া বাবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনাসভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হানিফ মোহাম্মদ শাকের উল্লাহ, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য আলী আশরাফ, উপজেলা বিএনপি নেতা কাজী ফরিদ আহমেদ পলাশ, অধ্যাপক শাজাহান মাহমুদ, সুলতান মহিউদ্দিন, ইসহাক আলী মাস্টার, হাবিবুর রহমান হাবিব, মইন উদ্দিন বাবুল, কছিম উদ্দিন জোয়ারদার, ডা. সাইদুল ইসলাম, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা যুবদলের সহসভাপতি আদুল আজিজ খান, জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি আসাদুজ্জামান আসিফ, শ্রমিক দলের বিভাগীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল গণি, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান দুলাল, সদস্য সচিব আসাদুজ্জামান সুজন, পৌর ছাত্রদলের সদস্য সচিব তাজবির হোসেন অন্তর, যুগ্ম আহ্বায়ক  এমদাদুল হক অনন্ত বক্তব্য রাখেন ।

আলোচনা সভায় প্রিন্স বলেন, ‘দেশ আজ চরম ক্রান্তিলগ্নে উপনীত। এই মুহূর্তে তারেক রহমান রাজনীতির নিয়ামক শক্তি। তারেক রহমানের নেতৃত্বেই সঙ্কট-ক্রান্তিকাল অপসারণ হবে। বিরাজমান সর্বগ্রাসী সঙ্কট নিরসনে তারেক রহমানের নেতৃত্বের বিকল্প নাই। তিনি বাংলাদেশের রাজনীতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাকে কেউ মাইনাস করতে পারবে না। তারেক রহমানের শিকড় অনেক শক্ত। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জাতীয়তাবাদী রাজনীতির যোগ্য উত্তরাধিকার তিনি। ‘

সকলকে ঐকবদ্ধভাবে তারেক রহমানের নেতৃত্ব ঊর্ধ্বে তুলে ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ ১৬ তম কারামুক্তি দিবস তারেক রহমানের উপস্থিতিতেই পালিত হবে। ‘